নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বরিশাল বিমানবন্দর থানার মঙ্গলহাটা গ্রামের মৃত আক্তার উদ্দিন মিয়ার ছেলে মোঃ মিরাজউজ্জামান রুবেলকে একটি মিথ্যে চাঁদাবাজি মামলায় ফাঁসানো হয়েছে।
বরিশাল নগরীর ২২ নং ওয়ার্ডের জিয়া সড়কের বাসিন্দা মৃত মোশারফ হোসেন এর ছেলে মোঃ মিজানুর রহমান মিজান বাদী হয়ে বরিশাল মেট্রো পলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত (বিমানবন্দর) এ একটি চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করেন। যাহার ১ নং আসামী মোঃ মিরাজউজ্জামান মিয়া (মৎস্য খামারের মালিক) এবং ২ নং রূপন দাস মামলা নাম্বার সি.আর. নং৩৮৭/২০২৪(বিমানবন্দর) বিজ্ঞ আদালত মামলাটি তদন্তের জন্য বিএমপি গোয়েন্দা শাখা কে নির্দেশ প্রদান করেন। বিএমপি গোয়েন্দা শাখা বিবাদীকে অবগত না করে এবং সরজমিনে তদন্ত না করে গোপনে বাদীর আর্জির সাথে হুবহু মিল রেখে তদন্ত রিপোর্ট বিজ্ঞ আদালতে দাখিল করেন। দাখিলকৃত রিপোর্টের প্রেক্ষিতে বিজ্ঞ আদালত ১ নাম্বার আসামি মোঃ মিরাজউজ্জামান কে ওয়ারেন্ট ও ২ নং আসামিকে সমন জারি করেন। সমন পাওয়ার পর বিবাদীরা জানতে পারেন তাদের নামে একটি মামলা হয়েছে এবং ওয়ারেন্ট হয়েছে। সম্মান রক্ষার্থে এক নং আসামি আত্মগোপনে চলে গেলে । মামলার বাদী উক্ত মৎস্য খামারটি দখল করে খামারের মাছ সহ মাটি কেটে অন্যত্র নিয়ে যায় এবং ঘর নির্মাণ করে টিন দিয়ে বেড়া দেয়। এখনো তাদের কার্যক্রম চলমান আছে। ১নং আসামি মোঃ মিরাজউজ্জামান মিয়া। মানবাধিকার সংস্থা বাংলাদেশ আইন সহায়তা কেন্দ্র ফাউন্ডেশন (বাসক) এর পরিচালক ও বরিশাল বিভাগীয় কমিটির সভাপতি হিসেবে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। ঘটে যাওয়া সমস্ত ঘটনা উল্লেখ করে মানবাধিকার সংস্থা (বাসক) এর চেয়ারম্যান মহোদয় সাগরিকা ইসলাম এর বরাবরে একটি লিখিত আবেদন দাখিল করলে। চেয়ারম্যান মহোদয় উক্ত সংস্থার অন্যান্য মানবাধিকার কর্মীগনের মাধ্যমে যাচাই বাছাই করে।সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে যথা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয়, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, বরিশাল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, বরিশাল বিএমপি পুলিশ কমিশনার, এবং অফিসার ইনচার্জ বরিশাল বিমানবন্দর থানা কে প্রতিবেদন দাখিল করেন। উক্ত মিথ্যা মামলা হতে তাহার মানবাধিকার কর্মীগণ যাহাতে অব্যাহতি পায় ও প্রশাসন দ্বারা হয়রানি না হয় এবং পুনরায় মৎস্য ফিরে পায়।
উক্ত মৎস্য খামারের
তফসিল
মঙ্গল হাটা মৌজা
বি এস খতিয়ান নং ৫ ও ৬
বি এস দাগ নং
৫৫০/৫৫২/৫৪৬/৫৪৭/৫৪৯
জমির পরিমাণ ২৫০ সতাংশ