কর্মদক্ষতা নষ্ট করে দেয় এমন কিছু করা যাবে না। আমাদের আচার-আচরণ সেবার মান বৃদ্ধি পেয়েছে, পুলিশের প্রতি জনগণের আস্থা ও ভালোবাসা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই ধারা সমুন্নত রাখতে হবে।
বিএমপি কমিশনার আরো বলেন, সকলকে জনগণের প্রত্যাশার সমান আস্থাশীল হয়ে কাজ করার জন্য শারীরিক ও মানসিকভাবে ফিট রেখে আরও স্মার্ট ও যুগোপযোগী হয়ে স্ট্যন্ডার্ড ধরে রেখে দেশমাতৃকার সেবায় নিয়োজিত থেকে নিরাপদ বরিশাল বিনির্মাণে নিয়োজিত থাকতে হবে। যা আমাদের ডিসেপ্লিন ও যোগ্যতার বিশেষ অংশ। এগুলো ছেড়ে দিলে পুলিশ আর সাধারণ মানুষের মধ্যে পার্থক্য থাকবে না। সুতারং এক্ষেত্রে কোন ঢিলেঢালা ভাব বরদাস্ত করা হবে না।
তিনি আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য নেতৃত্বে আমরা এই স্বাধীন ভূখন্ড পেয়েছি। তিনি সমৃদ্ধ সোনার বাংলা বিনির্মাণের যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এ দেশ এগিয়ে যাচ্ছে উন্নত বিশ্বের দিকে। উন্নত বিশ্বের পূর্বশর্ত শৃঙ্খলার মানোন্নয়ন। স্ব- স্ব অবস্থান থেকে যাবতীয় হয়রানি নিষ্ঠুরতা বন্ধ করে সততা, নিষ্ঠা, কর্তব্যপরায়নতা ও উন্নত মানসিকতার মাধ্যমে মানবাধিকার সমুন্নত রেখে যথাযথ নিয়মে জনগণকে মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করতে পারলেই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে।
সহকারী কমিশনার মো. সাদ্দামের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত মাস্টার প্যারেড পরিদর্শনে আরো ছিলেন অতিরিক্ত কমিশনার মো. এনামুল হক, উপ-কমিশনার মো. নজরুল হোসেন, মোকতার হোসেন, আশরাফ আলী ভূঞাসহ বিএমপির শীর্ষ কর্মকর্তাবৃন্দ।
ওদিকে দুপুরে কোতয়ালী মডেল থানায় অনুষ্ঠিত ওপেন হাউজি ডে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথী হিসেবে যোগ দেন তিনি। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কমিউনিটি পুলিশিং ফোরামের সভাপতি প্রফেসর স.ম ইমানুল হাকিম, সাধারণ সম্পাদক এসএম জাকির হোসেন, প্যানেল মেয়র আয়শা তৌহিদ লুনা, মহিউদ্দিন মানিক বীর প্রতিকসহ নগরীর বিশিষ্টজনরা।
বক্তব্যে কমিউনিটি পুলিশিং ফোরামের সাধারণ সম্পাদক এসএম জাকির হোসেন বলেন, একটি দুঃখের সংবাদ হচ্ছে মাননীয় পুলিশ কমিশনার স্যার অতিরিক্ত আইজিপি হয়ে আমাদের ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। সেই সাথে আনন্দের সংবাদ হচ্ছে তিনি এতদিন শুধু বরিশাল দেখতেন। এখন পুরো দেশ দেখবেন। বিগত তিন বছর তাকে খুব কাছ থেকে দেখেছি। তিনি সাধারণ মানুষের মত মানুষের সাথে মিলেছেন।
তিনি ছোট থেকে বড় সকলকে ভালোবাসতেন, সম্মান করতেন। একটি মানুষ নিজেকে যোগ্যভাবে পরিচালনা করার জন্য যতগুলো গুনাবলী দরকার তা স্যারের কাছ থেকে শিখেছি। তিনি বরিশালকে ভালোবাসতেন। বরিশালকে একটু সুন্দর প্রশাসনিক এলাকায় পরিণত করে গেছেন। বরিশালবাসী তাকে আজীবন স্মরণ করবেন।
অতিরিক্ত আইজিপি ও বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার শাহাবুদ্দিন খান বলেছেন, পুলিশের প্রধান দায়িত্ব ঈমান ও পেশাদারিত্ব বজায় রেখে কাজ করা। রোববার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে পুলিশ লাইন্স মাঠে মাস্টার প্যারেড পরির্দশনকালে এই কথা বলেন তিনি। তিনি আরও বলেন, শুধু ইউনিফর্ম প্রদর্শন নয়; আচার-আচরণ ও কাজের মাধ্যমে ভালো কিছু দেখাতে হবে।
কর্মদক্ষতা নষ্ট করে দেয় এমন কিছু করা যাবে না। আমাদের আচার-আচরণ সেবার মান বৃদ্ধি পেয়েছে, পুলিশের প্রতি জনগণের আস্থা ও ভালোবাসা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই ধারা সমুন্নত রাখতে হবে।
বিএমপি কমিশনার আরো বলেন, সকলকে জনগণের প্রত্যাশার সমান আস্থাশীল হয়ে কাজ করার জন্য শারীরিক ও মানসিকভাবে ফিট রেখে আরও স্মার্ট ও যুগোপযোগী হয়ে স্ট্যন্ডার্ড ধরে রেখে দেশমাতৃকার সেবায় নিয়োজিত থেকে নিরাপদ বরিশাল বিনির্মাণে নিয়োজিত থাকতে হবে। যা আমাদের ডিসেপ্লিন ও যোগ্যতার বিশেষ অংশ। এগুলো ছেড়ে দিলে পুলিশ আর সাধারণ মানুষের মধ্যে পার্থক্য থাকবে না। সুতারং এক্ষেত্রে কোন ঢিলেঢালা ভাব বরদাস্ত করা হবে না।
তিনি আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য নেতৃত্বে আমরা এই স্বাধীন ভূখন্ড পেয়েছি। তিনি সমৃদ্ধ সোনার বাংলা বিনির্মাণের যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এ দেশ এগিয়ে যাচ্ছে উন্নত বিশ্বের দিকে। উন্নত বিশ্বের পূর্বশর্ত শৃঙ্খলার মানোন্নয়ন। স্ব- স্ব অবস্থান থেকে যাবতীয় হয়রানি নিষ্ঠুরতা বন্ধ করে সততা, নিষ্ঠা, কর্তব্যপরায়নতা ও উন্নত মানসিকতার মাধ্যমে মানবাধিকার সমুন্নত রেখে যথাযথ নিয়মে জনগণকে মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করতে পারলেই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে।
সহকারী কমিশনার মো. সাদ্দামের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত মাস্টার প্যারেড পরিদর্শনে আরো ছিলেন অতিরিক্ত কমিশনার মো. এনামুল হক, উপ-কমিশনার মো. নজরুল হোসেন, মোকতার হোসেন, আশরাফ আলী ভূঞাসহ বিএমপির শীর্ষ কর্মকর্তাবৃন্দ।
ওদিকে দুপুরে কোতয়ালী মডেল থানায় অনুষ্ঠিত ওপেন হাউজি ডে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথী হিসেবে যোগ দেন তিনি। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কমিউনিটি পুলিশিং ফোরামের সভাপতি প্রফেসর স.ম ইমানুল হাকিম, সাধারণ সম্পাদক এসএম জাকির হোসেন, প্যানেল মেয়র আয়শা তৌহিদ লুনা, মহিউদ্দিন মানিক বীর প্রতিকসহ নগরীর বিশিষ্টজনরা।
বক্তব্যে কমিউনিটি পুলিশিং ফোরামের সাধারণ সম্পাদক এসএম জাকির হোসেন বলেন, একটি দুঃখের সংবাদ হচ্ছে মাননীয় পুলিশ কমিশনার স্যার অতিরিক্ত আইজিপি হয়ে আমাদের ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। সেই সাথে আনন্দের সংবাদ হচ্ছে তিনি এতদিন শুধু বরিশাল দেখতেন। এখন পুরো দেশ দেখবেন। বিগত তিন বছর তাকে খুব কাছ থেকে দেখেছি। তিনি সাধারণ মানুষের মত মানুষের সাথে মিলেছেন।
তিনি ছোট থেকে বড় সকলকে ভালোবাসতেন, সম্মান করতেন। একটি মানুষ নিজেকে যোগ্যভাবে পরিচালনা করার জন্য যতগুলো গুনাবলী দরকার তা স্যারের কাছ থেকে শিখেছি। তিনি বরিশালকে ভালোবাসতেন। বরিশালকে একটু সুন্দর প্রশাসনিক এলাকায় পরিণত করে গেছেন। বরিশালবাসী তাকে আজীবন স্মরণ করবেন।