এইম ইন লাইফ’ নাটকের তিন্নির কথা মনে আছে? তিনি এখন কানাডায়। মন্ট্রিয়েলের লাসাল শহরে মেয়ে ওয়ারিশাকে নিয়ে থাকেন। দেড় মাস ঘরে আটকে আছেন। যে বাড়িটায় থাকছেন, সেখানে সাতজন করোনা রোগী পাওয়া গেছে। আতঙ্কে কাটছে তাঁর দিন-রাত।
বাড়িটায় করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগী পাওয়া গেছে জানার পর ভেবেছিলেন, সেখান থেকে চলে যাবেন। পরে মনে হলো দরকার নেই। বাসায় মাস্ক, হ্যান্ড গ্লাভস, স্যানিটাইজার ছিল না। সেখান থেকে একটু দূরে বন্ধু মনিকার বাড়ি। সে এসেই এসব দিয়ে গেলেন। আপাতত নিরাপদ তিন্নি। আত্মীয়স্বজনদের কী অবস্থা? তিন্নি বলেন, ‘আমার তিন ফুপু আছেন কানাডায়। বাবা–মা বাংলাদেশে। প্রতিদিনই ফোনে কথা হয়। কিন্তু বাবা-মার জন্য চিন্তা হচ্ছে। দাদাবাড়ি নেত্রকোনার কাজিনরা, ঢাকায় বাবা-মা, কানাডার ফুপুরা মিলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটা চ্যাটগ্রুপ খুলেছি। সেখানে সবাই একসঙ্গে যোগযোগ করছি।’