আমরা আগেই জেনেছি যে Microsoft Excel এ বিভিন্ন Formula ব্যবহার করে সকল প্রকার গাণিতিক হিসাব তৈরি করা যায়। আর এই গাণিতিক সমস্যা সমাধানে ব্যবহার করতে হয় বিভিন্ন Function, যার মাধ্যমে আমরা গাণিতিক হিসাব গুলো করে থাকি। আমাদের আজকে আমরা জানবো কিভাবে Microsoft Excel এ Formula বা সূত্র গঠন করা যায়, Formula কি, এর উপাদান গুলো কি কি এবং এর বিভিন্ন উপাদান গুলো কিভাবে কাজ করে।
চলুন তাহলে কথা না বাড়িয়ে জেনে নিই বিষয়গুলো সম্পর্কে
পরিসংখ্যান সূত্র সমূহঃ
ওয়ার্কশীটের বিভিন্ন সেল এ লিখিত সংখ্যা সমূহের যোগফল, গড়, মোট সংখ্যার সংখ্যা, সর্ববৃহৎ ও সর্বনিম্ন সংখ্যা নির্ণয় ছাড়াও পরিমিত ব্যবধান এবং ভেদাংক ইত্যাদি পরিসংখ্যানের কাজ করার জন্য কয়েকটি = ফাংশন রয়েছে। নিম্নে এ ফাংশনগুলো আলোচনা করা হলো। যেমন-
= SUM (List) অংকের এ সূত্রটি দ্বারা কোন নির্দিষ্ট রেঞ্জের সংখ্যা সমূহের যোগফল নির্ণয় করা হয়। = SUM (List) এখানে List হচ্ছে ভেল্যু যা আমরা যোগ করতে চাই। এই List যদি একাধিক হয় তাহলে আর্গুমেন্ট পৃথককারী চিহ্ন কমা (,) ব্যবহার করতে হয়।
উদাহরণঃ উদাহরণঃ সেল পয়েন্টার C8 এ রাখি।
=SUM (C2:C7) লিখে Enter দিই।
C8 ঘরে মোট যোগফল 3115 আসবে।
=MAX (List) পরিসংখ্যানের এই সূত্রটি দ্বারা নির্দিষ্ট রেঞ্জের সংখ্যাসমূহ হতে Maximum অর্থাৎ সর্ববৃহৎ সংখ্যাটি নির্ণয় করা হয়।
উদাহরণঃ সেল পয়েন্টার কোন ফাকা সেল- এ রাখি। =MAX (B2:B5) লিখে Enter দিই।
রেঞ্জের সর্ববৃহৎ সংখ্যা 89423 আসবে।