২০০০ জনে মাত্র ১২ ডাক্তার শেবাচিম হাসপাতালে।
স্বাস্থ্যখাতে চরম অবহেলার শিকার দক্ষিনের এই জনপদ, এমনিতেই চরম ডাক্তার সংকট, পদের অর্ধেক ডাক্তারও নাই। এই একই জনবল দিয়ে ১৫০ বেডের করোনা ওয়ার্ড চালাতে হয় ।
দক্ষিনবাংলার মানুষের স্বাস্থ্যখাতের শেষ আশ্রয়স্থল শের-ই বাংলা মেডিকেলে সাধারন রোগীদের চিকিৎসা দেয়া একই ডাক্তাররা আবার করোনা ওয়ার্ডে ডিউটি করে ১৪ দিনের কোয়ারান্টাইনে যাচ্ছে ..
সংকট আরও প্রকট আকার ধারন করছে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এসব ভেবেই ২ হাজার নতুন ডাক্তার জরুরী ভিত্তিতে নিয়োগ দেন। কিন্তু বরিশাল বলে কথা … হাস্যকরভাবেই শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দেয়া হয়েছে মাত্র ১২ জন ডাক্তার।
কিভাবে সম্ভব ? ১৫০ বেডের করোনা ওয়ার্ড চালানো !
এর আগে করোনা পরীক্ষাকেন্দ্রের অনুমোদনও পায় সবার শেষে …
বরিশাল বিভাগের নেতৃবৃন্দ, প্রশাসন তথা স্বাস্থ্যবিভাগের নেতৃবৃন্দ দয়া করে নিজ বিভাগীয় হাসপাতালের দিকে একটু খেয়াল দিবেন ।
তা না হলে সুষ্ঠু ভাবে সাধারন চিকিৎসাসেবার পাশাপাশি করোনা রোগীদের সেবাদান অব্যাহত রাখা আসলেই অবাস্তব এবং দুরূহ ।
এত নাই এর মাঝে আজ পরিচালক স্যার এর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেয়া ডায়ালাইসিস সেন্টার উদ্বোধন করেন ।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট আকুল আবেদন জরুরী ভিত্তিতে নতুন আরও ১০০ জন ডাক্তার পদায়ন করে এই এলাকার প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর চিকিৎসাসেবা স্বাভাবিক ভাবে চালিয়ে নিতে সাহায্য করবেন ।