জনসেবা. উন্নয়ন ও দুর্নীতি অনিয়মের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সততার অগ্র পথিক হিসাবে চমক দেখিয়েছেন বরিশালে জনন্দিত সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ ও ঢাকা দক্ষিন সিটি মেয়র শেখ ফজলে নুর তাপস।
বরিশালে মেয়র হিসাবে দায়িত্ব গ্রহনের পরে বিসিসির সকল অনিয়ম দুর্নীতি মুক্ত করতে দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা কর্মচারীদের ওএসডি করা সহ সকল ঘুষ বানিজ্য ও অনিয়ম দুর করেন মেয়র সাদিক । গোটা নগরবাসী তার সুফল ভোগ করতেছে। পাশা পাশি উন্নয়ন কাজ তরান্বিত করা ও জনদুর্ভোগ কমানো এবং সর্বোচ্চ নাগরিক সেবা নিশ্চিত করে চলেছেন তিনি । এখন আর দপ্তরে ঘুষের জন্য ফাইল আটকে থাকেনা। নগরবাসী বিসিসিতে গেলে সেখানকার কর্মকর্তা কর্মচারীরা মানুষকে সম্মান দিয়ে কথা বলে। আগে নগরবাসীকে মক্কেল মনে করতো আর এখন বিসিসির কেউকে খুশি করতে চাইলে এক বাক্যে বিসিসির স্টাফরা বলেন কিছু লাগবে না. আগে চাকরিটা বাচাঁন।
অর্থাৎ চাকরি হারানোর ভয়ে কেউ অনিয়ম করার সাহস পাচ্ছে না। নগরীতে এখন আর প্রভাবসালীদের অনিয়মের দাপট চলেনা। তবে কিছু বড় মেয়ারা বেজার হলেও বরিশালের শতকারা ৯০ ভাগ মানুষ মেয়র সাদিক আবদুল্লার এমন পদক্ষেপকে সমর্থন করে প্রসংসা করছেন ।
এছারাও সপ্তাহে দু দিন নাগরিকরা তাদের সুখ দুখের কথা মেয়রের নিকট বলতে পারেন।। এতে নতুন দৃস্টান্ত স্থাপন করেছেন মেয়র সাদিক। সড়ক সংস্কারে এখন কোন ঠিকাদার অনিয়ম করার সাহস পায় না। বর্তমানে মহামারি করোনা মোকাবেলায় নগরীতে এপর্যন্ত প্রায় ৬৮ হাজার কর্মহীন পরিবারের ঘরে খাদ্য সহায়তা পৌছে দিয়ে প্রধামন্ত্রী নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করে চলেছেন।।
অপর দিকে মেয়র সাদিক আবদুল্লার মত সততা নিয়েই কাজ শুরু করেছেন তার ফুফাতো ভাই ঢাকা দক্ষিন সিটির নব নির্বাচিত মেয়র শেখ ফজলে নুর তাপস। সপথ নিয়েই মেয়র তাপস প্রথমে দুই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত করেছেন । আশা করি সেখানেও থাকবেনা কোন অনিয়ম। মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ ও মেয়র তাপসের মত সব জনপ্রতিনিধিরা সততা নিয়ে কাজ করলে বাংলাদেশে গুটি কয়েক দুর্নীতিবাজরা অনিয়ম করার সাহস পেতোনা। সরকার ও দলের দুর্নাম হতোনা।