সোহেল ওয়াহিদ: ঘটনাটি বরিশাল জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলার রত্নপুর ইউনিয়নে।মেয়েটির নাম মুক্তি বৈদ্য, মেধাবী ছাত্রী মুক্তির ১০ মাস আগে বিয়ে হয় রত্নপুরের ছেলে মিঠুন বাড়ৈর সাথে। বিয়ের পর ছেলের পরিবার গরীব মুক্তির বাবার কাছে ৩ লক্ষ টাকা যৌতুক দাবি করে, যৌতুক দিতে না পারায় শেষ পরিনতি হলো মুক্তিকে হত্যা। ২৫/০৫/২০২০ সন্ধ্যাবেলা ছেলের বাবা খোকন বাড়ৈ আর মুক্তির জানোয়ার স্বামী মিঠুন বাড়ৈ বালিস চাপা দিয়ে হত্যা করে মুক্তি বৈদ্যকে। যৌতুক দিতে না পারায় হত্যা করে একটি মেধাবী ছাত্রীকে চিরদিনের জন্য মুক্তি দিয়ে দিলো।আমরা আধুনিক যুগে বাস করি, আমার সবার কাছে প্রশ্ন? সত্যি কি আমরা আধুনিক?সত্যি কি আমাদের দেশ ডিজিটাল?যে দেশে আজ ও যৌতুক দিতে না পারায় মেয়েদের হত্যা করা হয়!! বাংলাদেশ ডিজিটাল দেশ গর্ব করে বলি, গরীব মেয়েরা কি মানুষ না?তাদের জীবনের কি মূল্য নেই? মুক্তির পরিবার তাদের মেধাবী মেয়ের হত্যার বিচার কি পাবে ? হত্যাকারীদের বিচার হবে কি? প্রশ্ন থাকলো প্রধানমন্ত্রীর কাছে, প্রশ্ন থাকলো বাংলাদেশর আইনের কাছে।