গত ২০ জুন আব্দুর রাজ্জাক রাজু, রুহুল আমিনের নামে কিছু ডকুমেন্টসসহ আমাদের কাছে অভিযোগ জানায়
রুহুলআমিন বরগুনা সদর থানার ৯ নং এম বালিয়াতলী ইউনিয়নের সন্তান সে বিগত ২০১৮ সালের ১১ জুলাই রাজ্জাক রাজু এবং কিছুদিন পর তার চাচাকেসহ আরো ৫ লোক মালয়েশিয়া এনে সাপলাইয়ার কোম্পানিতে দেয়। মালেশিয়া যাওয়ারর আগে অনেক ধরনের মিথ্যা প্রলোবন দেখায় এবং তার চাচা সাড়ে তিন লক্ষ টাকা দিয়ে সে মাত্র ৮ মাসের ভিসা পায়। চাচা এখন অবৈধ। অন্যদিকে, রাজ্জাক শুধু কাজ করেই যাচ্ছে কোন নায্য আধিকার পায় না।
সে মালয়েশিয়া গিয়ে ২০১৯ সালের ২৬ আগষ্ট থেকে তাকে অন্য কোম্পানিতে কাজ করায় পুলিশ তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করেন বলেও জানান রাজ্জাক। ১৫ দিন জেল খাটার পর মুক্তি পায় সে। এখন লকডাউনের মধ্যে তাদের একবেলা খেয়েই জীবন যাপন করছে তারা।
ঐ দালালের কাছে ফোন দিলে বলে তোরা মরলেই বা কি আমার আনার কাজ আনছি ।আমি আর কিছু জানিনা যদি কিছু করতে পারস করিস।
রুহুল আমিনের বাবা খলিলুর রহমানের ০১৭২৫২৮১৫৮৮ এই নাম্বারে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে যাচাই করার জন্য যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে আমরা ব্যার্থ হই,কারণ তাদের ফোনে কল যায়নি।
২২ জুন সোস্যাল মিশন ফর হিউম্যান রাইটস্ ফাউন্ডেশন তাদের ওয়েবসাইট এ একটি সাংবাদ প্রকাশ করে,
গত ২০ শে জুন ঢাকা হইতে প্রকাশিত “দেশান্তর নিউজ” নামে অনলাইন পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছেন মোঃ খলিলুর রহমান নামক জনৈক ব্যক্তি। তিনি সোস্যাল মিশন ফর হিউম্যান রাইটস্ ফাউন্ডেশন বরগুনা বাংলাদেশ এর নির্বাহী পরিচালক বরাবরে ২২ শে জুন/২০২০ তারিখ আইনী সহায়তা পাইবার জন্য একখানা আবেদন করেন এবং অত্র প্রতিষ্ঠানে মাধ্যমে তিব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছেন সংবাদের সাথে সংশ্লিষ্ট মোঃ রুহুল আমিনের পিতা মোঃ খলিলুর রহমান। তাহার বাড়ী বরগুনা সদর উপজেলার ৯নং এম.বালিয়াতলী ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের মাইঠা গ্রামে। সংবাদটি উক্ত খলিলুর রহমানের দৃষ্টি গোচরিভূত হইলে অত্র সংস্থায় আবেদন করেন এবং প্রতিবাদ জানান যে, তাহার ছেলে রুহুল আমিন বিগত প্রায় ১০/১১ বছর যাবৎ মালয়েশিয়া থাকিয়া চাকুরী করে এবং তিনি সংবাদ সংশ্লিষ্ট আবদুর রাজ্জাক রাজু পিতা-মোঃ আইয়ুব আলী ঘরামী,সাকিনঃ সোনাতলা,উপজেলা ও জেলাঃ বরগুনাকে বিদেশ পাঠানো সংক্রান্তে যে,সংবাদ প্রকাশ করেন উহা সম্পূর্ন মিথ্যা,ভিত্তিহীন,উদ্দেশ্য প্রনোদিত ও বানোয়াট বটে জানান। কোন শক্রুপক্ষীয় লোক টাকার বিনিময়ে পত্রিকার সংবাদকর্মীকে বাধ্যগত করিয়া উক্ত শিরোনমের সংবাদ প্রকাশ করাইয়া মোঃ খলিলুর রহমান ও তাহার ছেলে মোঃ রুহুল আমিনের মানহানি ঘটাইয়াছে। প্রতিবাদকারী মোঃ খলিলুর রহমান জানান তাহার ছেলের মাধ্যমে কথিত আব্দুর রাজ্জাক রাজু নামক কোন ব্যক্তিকে মালয়েশিয়া বা অন্য কোন রাষ্ট্রে নেয়নি। এইরুপ সংবাদ সম্পূর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বিধায় উক্ত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা।
আমরা জানাতে চাই, দেশান্তর পরিবারের কোন সাংবাদিক টাকার বিনিময়ে কাজ করে নাহ। তারা আমাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ গুলো করেছেন তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং মিথ্যা। টাকার বিনিময়ে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে,এরকম কোন প্রমাণ তারা দেখতে পারবেন নাহ,কিন্তু রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে আমাদের কাছে কিছু ডকুমেন্টস আছে যে গুলো আমরা দেখাতে পারবো। এরকম সংবাদ প্রকাশ করে তারা দেশান্তর.কম এর মানহানি ঘটিয়েছে।
এইরুপ সংবাদ সম্পূর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বিধায় উক্ত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছেন দেশান্তর. কম পরিবার।
সর্বোপরি আমরা আশা রাখি তারা সরজমিনে তদন্ত করে, ঘটনার সত্যতা আমাদের জানাবেন।