গরু ব্যবসায়ীদের হাসিল, খাওয়াদাওয়া, স্বাস্থ্যবিধিসহ সব বিষয়ে খোঁজ-খবর নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ।
তিনি বলেন, আগের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, অনেক ব্যাপারী খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাই তাদের সঙ্গে কথা বলে খাবারের বিষয়টিও জেনেছি। এছাড়াও ব্যাপারীদের টাকা-পয়সা নিয়ে কোনো সমস্যা হচ্ছে কি-না খোঁজ নিয়েছি।
শনিবার (৯ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর কমলাপুর কোরবানির পশুর হাট পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন আইজিপি।
তিনি বলেন, আমি ক্রেতা ও বিক্রেতা সবার সঙ্গে কথা বলে তাদের সব বিষয়ে খোঁজ নিয়েছি।
পুলিশের মহাপরিদর্শক ছাড়াও এ সময় অন্যান্য কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
গত ৬ জুলাই পশুবাহী পরিবহনে কোনো ধরনের চাঁদাবাজি বরদাশত করা হবে না বলে জানান পুলিশের মহাপরিদর্শক। রাজারবাগ পুলিশ লাইনস মিলনায়তনে সারাদেশের পুলিশ কর্মকর্তাদের নিয়ে ত্রৈমাসিক অপরাধ সভা হয়।
সেখানে পশুর হাটে পোশাকের পাশপাশি সাদাপোশাকে পুলিশ মোতায়েনের নির্দেশ দিয়ে আইজিপি বেনজীর আহমেদ বলেন, কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়া কোরবানির পশুবাহী যানবাহন থামানো বা চেক করা যাবে না। তিনি কোরবানির পশুর হাট পরিদর্শনের জন্যও পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন।
আইজিপি বলেন, ঈদকে কেন্দ্র করে ঘরমুখো মানুষের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে হবে। মহাসড়কে করিমন, নসিমন, ভটভটি ইত্যাদি যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। দূরবর্তী স্থানে মোটরসাইকেল চলাচলের ক্ষেত্রে সরকারি নির্দেশনা প্রতিপালনের জন্য মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন আইজিপি।