পিরোজপুরের নেছারাবাদ মামীর সাথে অনৈতিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ার কারন ছিলো জমি বিক্রি করা পাঁচলক্ষ টাকা। আর সাংবাদিকের কাছে এ রকম অভিযোগ করেছেন হারুন মিয়া তার আপন ভাগিনা রাজ্জাকের বিরুদ্ধে ।
গত কয়েক বছর ধরে আমার আপন ভাগিনা আমার স্ত্রীর সাথে অনৈতিক সম্পর্ক আসছে আমার অগোচরে। গনমান নিবাসী ভগ্নিপতি কালামের ছেলে রাজ্জাক। আমার সরলতার সুযোগ নিয়ে গত একবছর ধরে নিয়মিত আমার বাসায় আসা যাওয়া করতো রাজ্জাক। মিথ্যে প্রলবন দেখিয়ে সুখে সংসার করার কথা বলে দীর্ঘ একটি বছর আমার স্ত্রীর সাথে দিনের পর দিন নিঃলজ্জের মত শারীরিক সম্পর্ক করেছে।
লজ্জায় ঘৃনায় মাথা নত করে কান্নাভরা মন নিয়ে তিনি মিডিয়াকে আরও বলেন আমি বিচারের আসায় থানায় গিয়েছিলাম সেখানে বিচার পাইনি ,নেছারাবাদ থানা অফিসার অভিযুক্ত দুজনেরই কথা সুনে আমার চোখের সামনেই দুই চারটি চরথাপ্পর দেন রাজ্জাককে।আমি সুবিচারের আশায় বুক বেধেছিলাম।হটাৎ কোন অদৃশ্যেও ইশারায় কি হলো আমি কিছুই বুঝতে পারলাম না।
আমি মান সন্মানের ভয়ে লোক সমাজের ভয় দেখানো হয় এবং আমি মাথা নত করে ওখান থেকে চলে যেতে বাধ্য হই।আসলে বিচারের নামে প্রহসন হয়েছে আমার সাথে।অর্থের বিনিময়ে লম্পট ও লুচ্চা রাজ্জাকের কঠিন বিচার না করে প্রহসন করেছে সমাজের কিছু অসৎ ভদ্র মানুষ । আমার ভাগিনা রাজ্জাকে আগামীতে আরও অপরাধ করার সুযোগ করে দিয়েছে প্রশাসন ও বিচারকরা।
এ ব্যাপারে হারুনের স্ত্রীর শিল্পির কাছে এর সত্যতা জানতে চাওয়া হলে সে তা শ্বিকার করেন,রাজ্জাকের মামী আরো বলেন ও সুধু আমার সাথেই না আরো অনেক মেয়ের সাথে সম্পর্ক আছে।টাকার জন্য ও সবকিছু করতে পারে আমার সাজানো সংসার ভেঙ্গেছে ওর কারনে।আমাকে মিথ্যে আশা দেখায় আমি জমি বিক্রি করা পাঁচ লক্ষ টাকা ওর হাতে তুলে দিয়েছি ।এখন ও আরো দুই লক্ষ টাকা চায়।
বর্তমানে সে উদয়কাঠী জাহিদের মেয়ের সাথে নতুন খেলায় মেতে উঠেছে।
এ ব্যাপারে রাজ্জাকে মামীর সাথে একাধিকবার অনৈতিক সম্পর্কের কথা শ্বিকার করেন থানায় বসে সকলের সামনে। পরবর্তিতে রিপোর্ট লেখার পূর্ব মুহুর্তে টাকার কথা জানতে চাওয়া হলে সে কৌশলে বলে আমি খানা খাচ্ছি একটু পরে কথা বলি এর পরে তাকে কয়েকবার ফোন করা হলে সে মোবাইল রিসিভ করেনি।