পার্বত্য তিন জেলায় বাঙালি ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মাঝে বিরাজমান উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের। তিনি বলেন, যে কোনো মূল্যে পাহাড়ের শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে হবে। এজন্য পাহাড়ি, বাঙালি ও প্রশাসনকে সচেতন থাকতেও আহবান জানান তিনি।
মোমবার দুপুরে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে জাতীয় মৎস্যজীবী পার্টি ও জাতীয় হকার্স পার্টির নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জিএম কাদের বলেন, সবুজ পাহাড়ে রক্তের দাগ দেখতে চাই না। আমরা সবাই বাংলাদেশি, আমরা ঐক্য ও সম্প্রীতিতে বিশ্বাস করি। আমরা পার্বত্য এলাকার পর্যটন শিল্প ও অর্থনৈতিক সম্ভাবনাকে নস্যাৎ হতে দিতে পারি না। সব পক্ষকে ধৈর্য ও সহনশীলতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে আহ্বান জানাই।
জাতীয় মৎস্যজীবী পার্টির সভাপতি আজহারুল ইসলাম সরকারের সভাপতিত্বে ও জাতীয় হকার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক রাশেদ নিজামের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টি মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও অতিরিক্ত মহাসচিব মীর আব্দুস সবুর আসুদ, মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, প্রেসিডিয়াম সদস্য আলমগীর সিকদার লোটন, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও অতিরিক্ত মহাসচিব মো. জহিরুল ইসলাম জহির, মনিরুল ইসলাম মিলন, প্রেসিডিয়াম সদস্য মো. জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, মো. আরিফুর রহমান খান, চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাইনুর রাব্বী চৌধুরী রুম্মন, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য হুমায়ুন আহমেদ খান, এমএ রাজ্জাক খান, মিজানুর রহমান মিরু, ইঞ্জিনিয়ার এলাহান উদ্দিন, যুগ্ম সম্পাদক এমএ সোবহান, মাহমুদ আলম, সমরেশ মন্ডল মানিক, কেন্দ্রীয় সদস্য সামছুল হুদা মিয়া, একেএম নুরুজ্জামান জামান, রেজাউল করিম, আনোয়ার হোসেন শান্ত, জহিরুল ইসলাম মিন্টু, এমএ কুদ্দুস মানিক, জাতীয় হকার্স জাতীয় ছাত্র সমাজের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম খান, নাজমুল রেজা।
জাতীয় মৎস্যজীবী পার্টির মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কামাল উদ্দিন, বোরহান উদ্দিন মাস্টার, হাফিজুর রহমান চৌধুরী, শফিকুল আলম মুকুল, পারভেজ সাজ্জাদ চৌধুরী, আবু জাফর রিপন, শ্রী রতন সরকার, মো. আলমগীর হোসেন, ওমর ফারুক, আমরিন রহমান, কামাল হোসেন। জাতীয় হকার্স পার্টির মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, মো. ফরিদ হোসেন, মো. রাজীব শরীফ, মো. ইসমাইল হোসেন আলো, সাজেদুল হক লিটন, আতিকুর রহমান, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন।