বাংলাদেশ জেলা ও বিভাগীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের (বিডিডিএফএ) উদ্যোগে প্রস্তাবিত শেখ কামাল অনূর্ধ্ব-২০ জাতীয় ফুটবলের জন্য চট্টগ্রাম বিভাগের আবাসিক ক্যাম্পের জন্য ইয়েস কার্ড পেয়েছেন ৩০ জন।
সোমবার চট্টগ্রাম এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের সভাকক্ষে খেলোয়াড়ের হাতে ইয়েস কার্ড তুলে দিয়েছেন বাংলাদেশ জেলা ও বিভাগীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছিরউদ্দীন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিডিডিএফএ সহ-সভাপতি সিরাজউদ্দীনসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।
সাইফ পাওয়ার ব্যাটারির পৃষ্ঠপোষকতায় ৪৫ দিনের আবাসিক ক্যাম্পে বাছাইকৃত খেলোয়াড়রা প্রশিক্ষণ নেবেন। বাছাইকৃত খেলোয়াড়দের কঠোর অনুশীলনের মাধ্যমে আগামীর চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার আহবান জানিয়ে আ জ ম নাছিরউদ্দীন বলেছেন, ‘তোমাদের মাঝে লুকিয়ে আছে ফুটবলের নতুন সম্ভাবনা। সেরা নৈপুণ্যের মাধ্যমে চট্টগ্রামকে প্রতিনিধিত্ব করার জন্য নিজেদের প্রস্তুত হতে হবে তোমাদের।’
চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন জেলার ১০০ জন খেলোয়াড় থেকে ১১ সদস্যের একটি নির্বাচক প্যানেল এই ৩০ জনকে বাছাই করেছেন।
ইয়েস কার্ড পাওয়া ৩০ ফুটবলার
গোলরক্ষক-সিয়াম বকাউল (চাঁদপুর), আবদুল্লাহ আল নোমান (ফেনী), মো. জহিরউদ্দিন (কক্সবাজার), শওকত হোসেন (চট্টগ্রাম)।
ডিফেন্ডার-নিক্সন চাকমা (রাঙ্গামাটি), রাফাতুল আলম (ব্রাম্মনবাড়িয়া), ইউনুস নবী মিশুক (নোয়াখালী), আতিকুর রহমান (কুমিল্লা),মো. শান্ত (ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া), ইমরান হোসেন (লক্ষীপুর), তানভির আয়াজ (ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া), রাকিবুল হোসেন, বিনোদ চাকমা (রাঙামাটি)।
মিডফিল্ডার-দিদারুল ইসলাম (চট্টগ্রাম), মো. ইবরাহিম (কুমিল্লা), আবুল হাসনাত শাওন (কুমিল্লা), জামাল হোসেন (চট্টগ্রাম), সমরজয় চাকমা (রাঙামটি), মো. সাকিব (খাগড়াছড়ি), তামিম হাসান অনীক (ফেনী), শফিউল্লাহ (ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া), ফখরুল ইসলাম (চট্টগ্রাম)।
ফরোয়ার্ড-আবিদ হাসান (ফেনী), মো. রাজিব (কক্সবাজার), রোয়াজান (খাগড়াছড়ি), তারিকুল ইসলাম আনন্দ (চট্টগ্রাম), জুবায়ের হোসেন (কুমিল্লা), মনজুরুল ইসলাম পারভেজ (চট্টগ্রাম), মো: শাকিল (খাগড়াছড়ি), আশিকুুর রহমান (খাগড়াছড়ি)।