তানজিম হোসাইন রাকিব:
ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলা ২ নং শুক্তাগড় ইউনিয়নের নারিকেল বাড়ীয়া জাফরাবাদ সিনিয়র (আলিম) মাদরাসার অধ্যক্ষ আব্দুল হাইর বিরুদ্ধে দূর্নীতি ও ঘুস এর পাহাড় সমান অভিযোগ তুলেছেন তার ই মাদরাসার ১০ জন সহকারী শিক্ষক। অর্দক্ষ আঃ হাই প্রায় ই সময় মাদরাসায় আসেন না, ৪,৫ দিন পরে এসে একসাথে হাজিরা খাতায় সিগ্নেস্যার করে রাখে। কাউকে বলা বা জানানোর প্রয়োজন মনে করেন না। তিনি প্রতি মাসে মাদ্রাসার উন্নয়ন এর জন্য নেয় ২,৩ হাজার টাকা করে শিক্ষকদের কাছথেকে। তবে কোনো রকম উন্নয়ন দেখা যায়নি মাদরাসা টি তে গিয়ে।
অনিয়ম এর প্রতিবাদ জানালে একি প্রতিষ্ঠান এর মোঃ তসলিমা স্যার , প্রদীপ কুমার মন্ডল সহো ৭ জনের বেতন স্কেল আটকিয়ে রেখেছে ৮ বছর ধরে, এবং শিক্ষক দের বেতন এর ১০%, ২০ % কমিশন না দিলে তাদের ই বেতন আটকিয়ে রাখা হয়। শিক্ষক নুরুল ইসলাম এর পদ উন্নতি করে দিবে বলে ২০০৩ সালে ৭ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয় অধ্যক্ষ আঃ হাই। আমিনুল ইসলাম এর ৪২ মাস এর বেতন বন্ধ রাখা হয়েছে। ৪২ মাসের বেতন আঃ হাই কে দিলে, রানিং মাস থেকে বেতন ছেরে দিবে।
অধ্যাক্ষ আঃ হাই এর সামনে সাংবাদিকদের বলেছেন একই পতিষ্ঠান এর সহকারী শিক্ষক আমিনুল ইসলাম, কেউ কোনো প্রতিবাদ করলে আওয়ামিলীগ নেতাদের ভয় দেখান আঃ হাই। এর শেষ কোথায় জানতে চেয়ে রাজাপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও শিক্ষা অফিসার এর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন, নারিকেল বাড়ীয়া জাফরাবাদ মাদ্রাসার ১০ জন অসহায় শিক্ষক।