অনলাইন ডেস্ক:
বরিশাল এই প্রথম সদর আসনের সংসদ সদস্য ও বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র পদে একত্রে আওয়ামীলীগের দখলে,বরিশাল আওয়ামীলীগের এই জয় জয় কারের মূল মহানায়ক,বর্তমান বিসিসি মেয়র ও বরিশাল মহানগরের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক যুবরত্ন সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ।
বরিশাল সদর-৫ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কর্ণেল (অবঃ) জাহিদ ফারুক শামীমের বিপুল ভোটে বিজয়ের মহানায়ক জননন্দিত সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ।
তার নিরলস পরিশ্রম, দূরদর্শী পরিকল্পনা এবং ভোটকেন্দ্রে ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাদের দায়িত্ব দেয়ায় নৌকার বিজয় সহজ হয়েছে। কর্মীবান্ধব নেতা সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ গত ১৫ দিন ধরে দিন-রাত সমানভাবে ব্যস্ততায় কাটিয়েছেন। তার দূরদর্শী চিন্তা-ভাবনার প্রকাশ ঘটেছে নৌকা প্রতীকের প্রধান কার্যালয়টি তার বাড়িতেই করেছেন।
নেতা-কর্মীদের সঠিক দিক-নির্দেশনা এবং প্রতি মুহূর্তে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে নিজেই তদারকি করেছেন। যেখানেই সমস্যা মনে করেছেন, সেখানেই গভীর রাতে নিজে মোটর সাইকেল ড্রাইভ করে প্রার্থীকে সাথে নিয়ে তাৎক্ষণিক সমস্যার সমাধান করেছেন। তার সদিচ্ছা ও আন্তরিকতা দেখে প্রতিটি নেতাকর্মীই উজ্জীবিত হয়েছেন। নেতাকর্মীরা সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়েছেন বিজয়ের জন্য। তিনি ঘোষণা দিয়েছিলেন, বিজয় না আসা পর্যন্ত কোন নেতাকর্মীই ঘরে যেতে পারবেন না। নেতা-কর্মীরাও অক্ষরে অক্ষরে তার কথা পালন করেছেন। আর তাই সম্ভব হয়েছে কাঙ্খিত বিজয়ের। সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ রাজনীতিতে খুব অল্প সময়ে আসলেও তিনি যে কর্মীবান্ধব এবং পরিপক্ক রাজনীতিবিদ তার প্রমাণ মিলেছে বরিশাল সদর আসনে নৌকা মার্কার বিপুল বিজয়ে। ভোট গণনার পরপরই নেতাকর্মীদের মুখে মুখে ছিলো একটি কথা। সেটি হলো- এ বিজয় সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ’র। সাদিক আবদুল্লাহ প্রমাণ করেছেন তিনি দক্ষিণ অঞ্চলের রাজনৈতিক অভিভাবক আলহাজ্জ আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ’র যোগ্য উত্তরসূরি। নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কর্ণেল (অবঃ) জাহিদ ফারুক শামীমও সারাজীবন কৃতজ্ঞ চিত্তে সাদিক আবদুল্লাহ’র অবদানের কথা মনে রাখবেন বলে বরিশাল মহানগরীর নেতা-কর্মীরা আশা প্রকাশ করেন।