দুই মাসেও নিয়ন্ত্রণে আসেনি পেঁয়াজের বাজার। মড়ার ওপর খাড়ার ঘা হিসেবে বেড়েছে সয়াবিন তেলের দাম। আর গত ২ সপ্তাহ ধরে চাল কিনতেও বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে ক্রেতাদের। তাই সবমিলে নাজেহাল অবস্থা সাধারণ মানুষের।
দুইদিন কিছুটা কম ছিলো। কিন্তু শনিবার আবারও খানিকটা চড়া পেঁয়াজের বাজার। কারওয়ান বাজারে পাইকারি দর ১২০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে বিদেশী পেঁয়াজ। দেশি পেঁয়াজ ২০০ টাকার উপরে।
ব্যবসায়ীরা জানান, নতুন পেঁয়াজ বাজারে না পর্যন্ত আর দাম কমবে না। ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ বাজারে ঢুকলে দাম কম হবে। নতুন পেঁয়াজ ১০ দিনের মাঝে বাজারে আসবে, তখন বাজার স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
তবে ভোজ্যতেলের বাজারে এমন আশ্বাসও মিললো না। কারণ বোতলের গায়ের দাম অপরিবর্তিত রেখেই পাইকারি দর বাড়িয়েছে সয়াবিন তেল কোম্পানিগুলো। সাথে বাতিল হয়েছে বাড়তি সুবিধাও।
এদিকে, চালের বেড়ে যাওয়া দাম কমে এসেছে বলে সরকার দাবি করলেও ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজার এখনও চড়া। আর নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ার মাশুল গুনতে হচ্ছে ভোক্তাদের। যদিও বাজার তদারকি করতে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ১০টি টিম কাজ করছে।