প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে শিক্ষক, অভিভাবকসহ সবার সহযোগিতা চেয়ে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, আপনারা আমাদের সহযোগিতা করেন। এইসব কাজে (পরীক্ষা) যারা বাধার সৃষ্টি করে তাদের চিহ্নিত করে আইনের হাতে সোপর্দ করেন।
আজ শুক্রবার এফডিসি মিলনায়তনে নবম জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা ‘বিতর্ক বিকাশ’ এর গ্র্যান্ড ফাইনাল ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, তবে প্রশ্নপত্র ফাঁসে ইতোমধ্যে ৫২টি মামলা করে ১৫৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রশ্ন ফাঁস ঠেকাতে আমরা চেষ্টা করছি। আগামী এইচএসসি পরীক্ষায় অতি অল্প সময়ে বড় পরিবর্তনে যাব না, সেখানেও কিছু ব্যবস্থা নিচ্ছি যেগুলো আগে নিইনি। এতে আশা করছি বেশি কার্যকর হবে। এর পরবর্তী পরীক্ষাগুলোতে বড় ধরনের পরিবর্তন আনব।
নাহিদ বলেন, ছেলেমেয়েদের পরীক্ষার হলে ৩০ মিনিট আগে ঢুকিয়ে ফেলছি। প্রশ্নের খাম খোলার সময় নির্ধারণ করে দিয়েছে ৩০ মিনিট আগে। তার পরেও কেউ না কেউ একটা স্টেপ নিয়ে প্রচার করে দিচ্ছে।
এবারের বিতর্ক প্রতিযোগিতার ফাইনালে বরিশালের বাবুগঞ্জের রাশেদ খান মেনন মডেল উচ্চ বিদ্যালয় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে; রানারআপ হয়েছে সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের ইসহাকপুর পাবলিক হাই স্কুল।