গতকাল ৩০ জুন নগরীর চাদমারী এলাকায় একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে বরিশালের আঞ্চলিক পত্রিকা বরিশাল সমাচার ও বরিশাল সময় পত্রিকায় “চাদার দাবিতে কন্ট্রাক্টর এর উপর সন্ত্রাসীর হামলা” শিরোনামে একটি ভিত্তিহীন একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। উক্ত সংবাদটি নিন্তান্ত বানোয়াট।
গতকাল চাদমারি বিদ্যুৎ অফিসের সামনে থেকে বরিশাল পাওয়ার হাউজের কন্ট্রাক্টার মুহা পলাশ চৌধুরীর ব্যাক্তিগত মটরসাইকেলটি চুরি করার সময় এক যুবকে পলাশ চৌদুরী এলাকাবাসীর সহযোগীতায় হাতেনাতে ধরে ফেলে। এবং এলাকার লোকজন দুই একটি চড় থাপ্পর দেয়। তখন যুবকটি কোনো রকম ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় এবং বরিশাল শেরে-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়। এরপর কিছু সাংবাদিকদের কাছে এমন মিথ্যা বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে সাংবাদিকদের ভুল বুঝিয়ে সংবাদ প্রকাশ করায়।
উক্ত মোটরসাইকেল চোর বাবুগঞ্জের বায়লাখালি গ্রামের তাহের আলীর পুত্র মিজানুর রহমান একটি স্থানীয় ওয়ারলিং এর দোকানে মিস্ত্রীর কাজ করে এবং অসাধু মোটরসাইকেলে চোরের চক্রের সাথে জরিত।
বরিশাল চাদমারীস্হ ওজোপাডিকো বিদ্যুৎ অফিস অভ্যন্তরীণ নির্মিতব্য সাবস্টেশন এর কাজটি ভারতীয় এল এন টি কোম্পানি করিতেছে। উক্ত কাজটির যাবতীয় সিভিল স্থাপনা ভবন নির্মান কাজ ও সর্বপ্রকার মালামাল সরবরাহ এর কাজটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান এম এম হোসেন প্রোপাইটর মুহাঃ পলাশ চৌধুরী সুনামের সহিত করিতেছেন।পলাশ চৌধুরী,সাবেক বিএম কলেজ ছাত্র সংসদ সদস্য (বাকসু) ও আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীগ বরিশাল মহানগর সভাপতি এবং বরিশাল অনলাইন এডিটরস কাউন্সিল এর সাধারন সম্পাদক,, ও প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। এখানে মূল কন্ট্রাক্টর মুহাঃ পলাশ চৌধুরীর চাদা চাওয়াটা নিত্তান্ত হাস্যকর এবং ভিত্তিহীন। মোটরসাইকেল চোর মিজান একজন টেম্পোরারি জালাই মিস্ত্রী। একজন মিস্ত্রির কাছে কন্ট্রাক্টর এর চাদা চাওয়ার কোনো প্রশ্নই আসে না। আমরা এর তীব্র নিন্দাও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
এরকম একজন ঝালাই মিস্ত্রির কাছে চাদা দাবী করা সংবাদ অত্যন্ত দুঃখের ও আপত্তিকর বিধায় এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি,, এবং প্রকাশিত স্থানীয় পত্রিকার সাংবাদিক ভাইদের কাছে মিথ্যা তথ্য দিয়ে, মনগড়ানো কথা না শুনে, অনুরোধ থাকলো, ঘটনা সত্য মিথ্যা যাচাই করে এবং ঘটনা সম্পর্কে পুরোপুরি অবগত হয়ে, নিউজ প্রকাশ করবেন
ধন্যবাদ,
মুহা পলাশ চৌধুরী, প্রকাশক ও সম্পাদক, বাংলার মুখ ২৪.কম ও দৈনিক বরিশাল সংবাদ।