জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার মো. মোজাহেরুল হক ও রোহান সরকার ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক হিসেবে এই জরিমানা করেন।
এ সময় পল্টু সাধু স্টোরের মালিক শ্রিধাম সাধুকে ১ লাখ এবং জয় মা স্টোরের মালিক সংকর কুমার পালকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। উভয় দোকানি জরিমানার অর্থ পরিশোধ করেছেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক রোহান সরকার বলেন, বাগেরহাটে কয়েকজন ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে অবৈধভাবে তেল মজুতের অভিযোগ ছিল। অভিযোগের ভিত্তিতে আজ (বুধবার) দুপুরে বাজারের ২টি দোকানে আমরা অভিযান পরিচালনা করি। এ সময় আরও এক দোকানি দোকান বন্ধ করে পালিয়ে যান। অভিযানে পল্টু সাধু স্টোর ও জয় মা স্টোরের দুই দোকানি গোডাউনে খালি ড্রামের আড়ালে সয়াবিন তেলের মজুত দেখতে পাওয়া যায়। তাদের কাছে থাকা মূল্যরশিদ ও তালিকা যাচাই করেও অতিরিক্ত তেলের মজুতের সত্যতা পাওয়া যায়।
এ সময় পল্টু সাধু স্টোরের মালিক শ্রিধাম সাধুকে ১ লাখ এবং জয় মা স্টোরের মালিক সংকর কুমার পালকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অবৈধভাবে ভোজ্যতেল মজুত করে বাজারে কৃত্তিম সংকট সৃষ্টির দায়ে বাগেরহাটে দুই দোকানিকে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বুধবার (৯ মার্চ) দুপুরে বাগেরহাট শহরের নাগের বাজার এলাকায় পল্টু সাধু স্টোর ও জয় মা স্টোরের গোডাউনে বিভিন্ন বোতল ও ড্রামে ৪ হাজার লিটার সয়াবিন তেলের অবৈধ মজুদ পায় ভ্রাম্যমাণ আদালত।
জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার মো. মোজাহেরুল হক ও রোহান সরকার ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক হিসেবে এই জরিমানা করেন।
এ সময় পল্টু সাধু স্টোরের মালিক শ্রিধাম সাধুকে ১ লাখ এবং জয় মা স্টোরের মালিক সংকর কুমার পালকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। উভয় দোকানি জরিমানার অর্থ পরিশোধ করেছেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক রোহান সরকার বলেন, বাগেরহাটে কয়েকজন ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে অবৈধভাবে তেল মজুতের অভিযোগ ছিল। অভিযোগের ভিত্তিতে আজ (বুধবার) দুপুরে বাজারের ২টি দোকানে আমরা অভিযান পরিচালনা করি। এ সময় আরও এক দোকানি দোকান বন্ধ করে পালিয়ে যান। অভিযানে পল্টু সাধু স্টোর ও জয় মা স্টোরের দুই দোকানি গোডাউনে খালি ড্রামের আড়ালে সয়াবিন তেলের মজুত দেখতে পাওয়া যায়। তাদের কাছে থাকা মূল্যরশিদ ও তালিকা যাচাই করেও অতিরিক্ত তেলের মজুতের সত্যতা পাওয়া যায়।
এ সময় পল্টু সাধু স্টোরের মালিক শ্রিধাম সাধুকে ১ লাখ এবং জয় মা স্টোরের মালিক সংকর কুমার পালকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।