সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা দিয়েছে। সবকটি মূল্যসূচকের পতনের সঙ্গে দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট।
প্রথম আধঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ২৪ পয়েন্ট কমেছে। দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ৬৩ শতাংশ প্রতিষ্ঠান। লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটি টাকার কিছু বেশি।
আর দাম কমার সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছে গেছে প্রায় অর্ধশত প্রতিষ্ঠান। দাম কমার সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছে যাওয়া এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট ক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়েছে। অর্থাৎ ক্রেতা সংকট দেখা দিয়েছে এসব প্রতিষ্ঠানের।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) প্রথম আধঘণ্টার লেনদেনে সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট।
এদিন ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ৮ পয়েন্ট বেড়ে যায়।
তবে লেনদেনের সময় ১০ মিনিট গড়াতেই বদলে যেতে থাকে চিত্র। দরপত হতে থাকে একের পর এক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের। দিনের সর্বনিম্ন দামে অনেক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়ান বিনিয়োগকারীরা। ফলে দেখতে দেখতে সূচকের বড় পতন চলে যায় সূচক।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের তুলনায় ৩৭ পয়েন্টে কমেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ৬ পয়েন্ট কমেছে।
এ সময় পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২৪১টির। আর ৪৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৯৬ কোটি ৯১ লাখ টাকা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৫২ পয়েন্ট কমেছে। লেনদেন হয়েছে ১ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ৯৮ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ২০টির, কমেছে ৭২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬টির।
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা দিয়েছে। সবকটি মূল্যসূচকের পতনের সঙ্গে দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট।
প্রথম আধঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ২৪ পয়েন্ট কমেছে। দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ৬৩ শতাংশ প্রতিষ্ঠান। লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটি টাকার কিছু বেশি।
আর দাম কমার সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছে গেছে প্রায় অর্ধশত প্রতিষ্ঠান। দাম কমার সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছে যাওয়া এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট ক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়েছে। অর্থাৎ ক্রেতা সংকট দেখা দিয়েছে এসব প্রতিষ্ঠানের।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) প্রথম আধঘণ্টার লেনদেনে সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট।
এদিন ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ৮ পয়েন্ট বেড়ে যায়।
তবে লেনদেনের সময় ১০ মিনিট গড়াতেই বদলে যেতে থাকে চিত্র। দরপত হতে থাকে একের পর এক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের। দিনের সর্বনিম্ন দামে অনেক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়ান বিনিয়োগকারীরা। ফলে দেখতে দেখতে সূচকের বড় পতন চলে যায় সূচক।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের তুলনায় ৩৭ পয়েন্টে কমেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ৬ পয়েন্ট কমেছে।
এ সময় পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২৪১টির। আর ৪৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৯৬ কোটি ৯১ লাখ টাকা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৫২ পয়েন্ট কমেছে। লেনদেন হয়েছে ১ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ৯৮ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ২০টির, কমেছে ৭২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬টির।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৫২ পয়েন্ট কমেছে। লেনদেন হয়েছে ১ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ৯৮ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ২০টির, কমেছে ৭২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬টির।