বিতর্কিত ছবি নির্মাতা দেবাশীষ বিশ্বাস দীর্ঘদিন আলোচনায় নেই, সাম্প্রতিক আলোচিত হবার জন্য নতুন করে বিতর্কিত কর্মকাণ্ড শুরু করেছে। তার ফেসবুক আইডি থেকে কানাডার মন্ট্রিলের স্বনামধন্য ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক মোঃ শানু আলমের বিরুদ্ধে মান হানীকর বক্তব্য প্রদান করে।যার পরিপ্রেক্ষিতে
কিছু দিন আগে কানাডার আদালতে দেবাশীষ বিশ্বাস সহ ৬ জন কে আসামি করে মানহানীর মামলা রুজু করা হয়।অনুসন্ধান প্রতিবেদনে জানা যায়।রনি মালিক – অনুপ চৌধুরী যার পিতা এক জন চিহ্নিত অপরাধী তাদের যোগসাজশে তাদের কূ পরামর্শে হিংসা-বিদ্বেষ দ্বারা প্রভাবিত হয়ে দেবাশীষ বিশ্বাস। অসাম্প্রদায়িক প্রগতিশীল মুক্তবুদ্ধির চর্চাকারী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শানু আলম কে ছোট করবার প্রয়াসে লিপ্ত। দেবাশীষ বিশ্বাস তার ফেসবুকে আইডিতে শানু আলম সম্পর্কে যে ধরনের প্রচারণা চালিয়েছে তা সম্পূর্ণভাবে মিথ্যা বানোয়াট। কানাডার আদালতে দেবাশীষ সহ যে ৬ জন কে আসামী করা হয়েছে সে মামলার কোর্ট নাম্বার 500- 22 – 276179- 234
দেবাশীষ বিশ্বাস এই মুহুর্তে বাংলাদেশে অবস্থান করায় তাকে নোটিশ পাঠানো হয়েছে। অথচ সে সেটা গ্রহণ করেনি।
বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো: শানু আলমের নিকটে দেবাশীষ বিশ্বাস তার ভেরিফাইড ফেসবুক একাউন্টের মেসেঞ্জার থেকে ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন। যার স্ক্রিনশট এখন কানাডার বাঙালি কমিউনিটির মধ্যে ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। কানাডার গণ্যমান্য নেতৃত্ব স্থানীয় বাঙালি কমিউনিটির মানুষ এই ধরনের মিথ্যাচার কে ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। সমাজ সেবক শানু আলম কে নিয়ে দেবাশীষ বিশ্বাসের এই ধরনের কুরুচিপূর্ণ মিথ্যাচারে তারা বিস্মিত ও হতবাক। যাতে করে কানাডায় শান্তিপূর্ণ বাঙ্গালী কমিউনিটি আর কেউ এভাবে হিংসা বিদ্বেষ প্রপাগাণ্ডা ছড়াতে না পারে সে জন্য স্থানীয় মানুষ এই অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে।
এ বিষয় বিশিষ্ট সমাজ সেবক প্রগতিশীল অসাম্প্রদায়িক মুক্তচিন্তার লালন কারী মো: শানু আলমের সাথে কথা বললে
তিনি জানান। ❝আমি এই দেবাশীষ কে চিনি না জানি না। অথচ সে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে এখানে আলোচিত হতে চাচ্ছে আমাকে সমাজের কাছে মানুষের কাছে বিতর্কিত করতে চেয়েছে যা অত্যন্ত বিব্রতকর। আমি চির দিন মানুষের কল্যানে কাজ করেছি, জাতি ধর্ম নির্বিশেষে। অথচ বেহায়া বাঙালি নামের একটি কুচক্রী মহল আমাকে ইর্ষা করে যারা দেবাশীষ কে দিয়ে আমাকে অপদস্ত করতে চেয়েছে। যদিও দেবাশীষ আমার কাছে ক্ষমা চেয়েছে কিন্তু আমার যে সম্মান হানি হয়েছে সেটা আমি মেনে নিতে পারি না। তাই আমি বিজ্ঞ আদালতে মামলা করেছি।
আইন তার নিজের গতিতে চলবে। ❞